দেশের সর্বোচ্চ লিগে খেলছেন নরসিংদীর ৬ ফুটবলার

০১ মে ২০১৯, ০১:৩১ পিএম | আপডেট: ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:০১ এএম


দেশের সর্বোচ্চ লিগে খেলছেন নরসিংদীর ৬ ফুটবলার

সাহিলুর রহমান ॥
নরসিংদীর স্কুটার গফুরের নাম শোনেননি অথচ দেশের ফুটবলের খোঁজ খবর রাখেন এমন মানুষ পাওয়া দুস্কর। সেই স্কুটার গফুরের দুই সন্তান মোহাম্মদ মোবারক হোসেন ভুঁইয়া ও মোহাম্মদ মোকারম হোসেন ভুঁইয়াসহ নরসিংদীর ছয় ফুটবলার খেলছেন দেশের ফুটবলের সর্বোচ্চ আসর ‘বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ ফুটবল’-বিপিএলে।


কোটি টাকার র্টুণামেন্ট সুপার কাপের প্রথম আসরে ঢাকা মোহামেডানের শিরোপা জয়ে অনন্য ভূমিকা রাখা দেশীয় দুই ফুটবলার ওয়াহেদ-মোবারক জুটির আবির্ভাব ঘটেছিল ধুমকেতুর মত। কিন্তু পররর্তীতে তারা হারিয়ে যান একই গতিতে। সিলেটের সন্তান ওয়াহেদ তো ফুটবল ছেড়ে থিতু হয়েছেন লন্ডনে। অন্যদিকে এখনও খেলা চালিয়ে যাওয়া মোবারক আছেন বাংলাদেশ পাটকল কর্পোরেশন-বিজেএমসিতে। মোবারকের ছোটভাই মোকারমসহ নরসিংদীর অন্য চার ফুটবলার হলেন সাহেদ হোসেন ও মোহাম্মদ সাজন এবং আরিফুল ইসলাম ও জাবেদ খান। এদের মধ্যে সাহেদ ও সাজন খালাত ভাই। আবার সাজনের ছোটবোন বিয়ে করেছেন মোবারক।


বিজেএমসিতে খেলা মোবারকের মত স্ট্রাইকার হিসেবে নয় ব্রাদার্স ইউনিয়নে ছোটভাই মোকারম খেলেন রাইটব্যাক অথবা রাইট উইংয়ে। চট্টগ্রাম আবাহনীর হয়ে মধ্যমাঠ সামলাচ্ছেন সাহেদ। খালাতভাই সাজন লেফটব্যাক হিসেবে খেলেন পুরান ঢাকার কাব রহমতগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস সোসাইটিতে। একই কাবে গোলরক্ষক হিসেবে খেলেন আরিফুল ইসলাম। আর সাইফ স্পোর্টিংয়ে খেলা জাবেদ খানের পজিশন স্ট্রাইকার।


এদের মধ্যে মোবারক-মোকারমের বাড়ি নরসিংদী পুলিশ লাইন্স সংলগ্ন চিনিশপুর ইউনিয়নের দগরিয়া গ্রামে। দুই খালতভাই সাহেদ ও সাজনের বাড়ি নরসিংদী সদর উপজেলার শীলমান্দী ইউনিয়নের দক্ষিণ শীলমান্দী গ্রামে। গোলরক্ষক আরিফের বাড়ি নরসিংদী পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডে’র কামারগাঁও মহল্লায়। জাবেদ খানের বাড়ি জিনারদী ইউনিয়নের চরনগরদী গ্রামে।

 


বিভাগ : খেলা


এই বিভাগের আরও