সৌদিতে চলতি বছরে ১৩৪ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ০২:৫৩ পিএম | আপডেট: ২৯ মে ২০২৫, ০৯:১৫ এএম

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
মধ্যপ্রাচ্যের অতি-রক্ষণশীল দেশ সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ইতোপূর্বে মৃত্যুদণ্ড কমিয়ে আনার অঙ্গীকার করলেও দেশটিতে সর্বোচ্চ সাজা কার্যকরের হার অত্যন্ত বিপজ্জনকভাবে বাড়ছে। চলতি বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ১৩৪ জনকে শূলে চড়িয়ে এবং শিরশ্ছেদ করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। এদের মধ্যে ছয়জন রয়েছেন যাদের শিশু বয়সে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, সৌদি আরবে যেসব বন্দির শিরশ্ছেদ কিংবা শূলে চড়িয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে তাদের অধিকাংশ দেশটির যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের বিরোধী। তারা বিভিন্ন সময়ে সৌদি যুবরাজের সমালোচনা করেছেন। তাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আগে নির্মম নির্যাতন চালানো হয়। পরে মধ্যযুগীয় কায়দায় সর্বোচ্চ সাজা কার্যকর করা হয়।
জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরবে ১৩৪ জনের প্রাণদণ্ড মধ্যযুগীয় কায়দায় কার্যকর করা হয়েছে। আরো প্রায় ২৪ জন মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের তালিকায় রয়েছেন, শিগগিরই তাদের শিরশ্ছেদ করা হতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। এদের মধ্যে তিন শিশুসহ, যুবরাজের বিরোধী, ধর্মীয় পণ্ডিত ও মানবাধিকার কর্মী রয়েছেন।
যাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে তাদের মধ্যে শিশু বয়সে গ্রেফতার হওয়া ছয়জন ছিলেন। ১৮ বছর বয়সের আগে সৌদি রাজপরিবার বিরোধী এক বিক্ষোভে অংশ নেয়ার দায়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছিল। এছাড়া চলতি বছরে তিন নারী ও ৫১ জন পুরুষের বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য চোরাচালানের অভিযোগ ছিল; যাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
সুন্নী সংখ্যাগরিষ্ঠ সৌদি আরবে শিয়া পণ্থা ছড়ানোর দায়ে আরো ৫৮ জন বিদেশি নাগরিককে এই সাজা ভোগ করতে হয়েছে। এদের মধ্যে পাকিস্তানের ২১, ইয়েমেনের ১৫, সিরিয়ার ৫, মিসরের চার, জর্ডানের দুই, নাইজেরিয়ার দুই, সোমালিয়ার এক নাগরিক ও অজ্ঞাত দুই ব্যক্তি রয়েছেন।
দেশটিতে একদিনে সর্বোচ্চ ৩৭ জনের গণশিরশ্ছেদের মতো ভয়াবহ এক নৃশংসতা দেখা যায় চলতি বছরের ২২ এপ্রিল। এদের মধ্যে একজনকে শূলে চড়িয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়। সূত্র : দ্য সান।
বিভাগ : বিশ্ব
- নিরাপত্তা উপদেষ্টাতো বিদেশি নাগরিক, তারা কীভাবে দেশ চালাবে? প্রশ্ন খায়রুল কবির খোকনের
- নরসিংদীতে ‘কাউন্টার ট্রাফিকিং নেটওয়ার্ক’ গঠন ও ওরিয়েন্টেশন সভা
- নরসিংদীতে রেলওয়ের জমি হতে দুই শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
- নরসিংদীতে মাসব্যাপী অ্যাথলেটিক্স প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
- শিবপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ ও প্রজেক্টর বিতরণ
- আগাছানাশক ওষুধ ছিটিয়ে কৃষকের সবজি ক্ষেত নষ্ট করল দুর্বৃত্তরা
- বিকাশ এজেন্টকে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবী: অপহরণকারী কারাগারে
- মাধবদীতে ৭০০ টাকা পাওনার জেরে বাকবিতণ্ডা, আঘাতে গেল প্রাণ
- রায়পুরায় পুত্রের শাবলের আঘাতে প্রাণ গেল পিতার
- জুন হতে নরসিংদী স্টেশনে যাত্রাবিরতি করবে ৩ আন্তঃনগর ট্রেন
- নিরাপত্তা উপদেষ্টাতো বিদেশি নাগরিক, তারা কীভাবে দেশ চালাবে? প্রশ্ন খায়রুল কবির খোকনের
- নরসিংদীতে ‘কাউন্টার ট্রাফিকিং নেটওয়ার্ক’ গঠন ও ওরিয়েন্টেশন সভা
- নরসিংদীতে রেলওয়ের জমি হতে দুই শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
- নরসিংদীতে মাসব্যাপী অ্যাথলেটিক্স প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
- শিবপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ ও প্রজেক্টর বিতরণ
- আগাছানাশক ওষুধ ছিটিয়ে কৃষকের সবজি ক্ষেত নষ্ট করল দুর্বৃত্তরা
- বিকাশ এজেন্টকে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবী: অপহরণকারী কারাগারে
- মাধবদীতে ৭০০ টাকা পাওনার জেরে বাকবিতণ্ডা, আঘাতে গেল প্রাণ
- রায়পুরায় পুত্রের শাবলের আঘাতে প্রাণ গেল পিতার
- জুন হতে নরসিংদী স্টেশনে যাত্রাবিরতি করবে ৩ আন্তঃনগর ট্রেন