ভারতের নয়াদিল্লিতে কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, নিহত ৪৩

০৮ ডিসেম্বর ২০১৯, ১০:৩৬ এএম | আপডেট: ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:২৮ এএম


ভারতের নয়াদিল্লিতে কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, নিহত ৪৩

টাইমস আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে একটি কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৪৩ জন নিহত হয়েছেন। রবিবার (৮ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে দিল্লি কেন্দ্রস্থলের জনবহুল একটি এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নিহতদের অধিকাংশই কারখানাটির শ্রমিক। ভারতীয় টেলিভিশন এনডিটিভি ও দৈনিক হিন্দুর প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, রাজধানী নয়াদিল্লির মধ্যভাগে অবস্থিত রানি ঝানসি সড়কের অনজ মান্দি নামক এলাকায় ওই কারখানাটি অবস্থিত। স্থানীয় সময় রোববার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে সেখানে ভয়াবহ এই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত। তখন কারখানার ভেতরে শ্রমিকরা ঘুমাচ্ছিলেন।

দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভয়াবহ ওই অগ্নিকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে এখনও কিছু জানা যায়নি। অগ্নিকাণ্ডের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে ত্রিশটি অগ্নিনির্বাপণকারী ট্রাক পাঠানো হয়। বর্তমানে সেখানকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা।

দিল্লি ফায়ার সার্ভিসের উপ-প্রধান সুনীল চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ৬০০ বর্গফুটের ওই বাড়িতে ভোরবেলা আগুন লাগে। কারখানার ভেতরটা অন্ধকার। এখানে স্কুলব্যাগ, বোতল তৈরি করে রাখা হত।

ফায়ার সার্ভিসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অগ্নিদগ্ধ ২০ জনকে স্থানীয় রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতাল ও হিন্দু রাও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সড়ক বন্ধ ছাড়াও ট্রাফিক পুলিশ সর্বসাধারণকে রানি ঝানসি উড়ালসড়ক (ফ্লাইওভার) ব্যবহার না করার নির্দেশ দিয়েছে। উড়ালসড়কটির অবস্থান নয়াদিল্লি রেলওয়ে স্টেশনের পাশেই।ভোরতের দিল্লিতে কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, নিহত ৪৩
টাইমস আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে একটি কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৪৩ জন নিহত হয়েছেন। রবিবার (৮ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে দিল্লি কেন্দ্রস্থলের জনবহুল একটি এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নিহতদের অধিকাংশই কারখানাটির শ্রমিক। ভারতীয় টেলিভিশন এনডিটিভি ও দৈনিক হিন্দুর প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, রাজধানী নয়াদিল্লির মধ্যভাগে অবস্থিত রানি ঝানসি সড়কের অনজ মান্দি নামক এলাকায় ওই কারখানাটি অবস্থিত। স্থানীয় সময় রোববার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে সেখানে ভয়াবহ এই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত। তখন কারখানার ভেতরে শ্রমিকরা ঘুমাচ্ছিলেন।

দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভয়াবহ ওই অগ্নিকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে এখনও কিছু জানা যায়নি। অগ্নিকাণ্ডের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে ত্রিশটি অগ্নিনির্বাপণকারী ট্রাক পাঠানো হয়। বর্তমানে সেখানকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা।

দিল্লি ফায়ার সার্ভিসের উপ-প্রধান সুনীল চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ৬০০ বর্গফুটের ওই বাড়িতে ভোরবেলা আগুন লাগে। কারখানার ভেতরটা অন্ধকার। এখানে স্কুলব্যাগ, বোতল তৈরি করে রাখা হত।

ফায়ার সার্ভিসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অগ্নিদগ্ধ ২০ জনকে স্থানীয় রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতাল ও হিন্দু রাও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সড়ক বন্ধ ছাড়াও ট্রাফিক পুলিশ সর্বসাধারণকে রানি ঝানসি উড়ালসড়ক (ফ্লাইওভার) ব্যবহার না করার নির্দেশ দিয়েছে। উড়ালসড়কটির অবস্থান নয়াদিল্লি রেলওয়ে স্টেশনের পাশেই।


বিভাগ : বিশ্ব


এই বিভাগের আরও