রায়পুরা উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার পথে আ.লীগের প্রার্থী

২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০৭:৫১ পিএম | আপডেট: ০২ মে ২০২৪, ১১:৫৫ পিএম


রায়পুরা উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার পথে আ.লীগের প্রার্থী
লায়লা কানিজ লাকি

হারুনুর রশিদ, রায়পুরা:

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলা চেয়ারম্যান পদের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী লায়লা কানিজ লাকি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার পথে। সোমবার বিকেলে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রায়পুরা উপজেলা উপনির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে উপনির্বাচনে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী না থাকায় নৌকা প্রতিক নিয়ে লায়লা কানিজ লাকি বিজয়ের পথে।

নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপনির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ১৯ ফেব্রুয়ারী ৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক লায়লা কানিজ লাকি ব্যতিত স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: পনির হোসেন, মো: সোলায়মান খন্দকার (সোনা মিয়া), মোহাম্মদ কবির হোসেন, মো: মোক্তার হোসেন, মো: শাহ আলম নিজ নিজ মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। ২০ ফেব্রুয়ারী মনোনয়নপত্র বাছাই হয়। ২৭ ফেব্রুয়ারী প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: পনির হোসেন, মো সোলায়মান খন্দকার (সোনা মিয়া), মোহাম্মদ কবির হোসেন, মো: মোক্তার হোসেন রিটার্নিং কর্মকর্তার নিকট প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেন। ফলে চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার পথে আ’লীগের প্রার্থী। ১৬ মার্চ ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এর মাধ্যমে ভোটগ্রহণের তারিখ নির্ধারিত ছিল।

উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা আজহারুল ইসলাম বলেন, উপনির্বাচনে আ.লীগ মনোনীত লায়লা কানিজ লাকি বিজয়ী হওয়ায় পথে। তবে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে শুনতে পাচ্ছি উপজেলা পরিষদের উপনির্বাচনে যে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহ্আলম বাদ পড়েছিলেন, তিনি না কী হাই কোর্টে গিয়েছেন। যদি তা সত্য হয়, তাহলে লাকী বিজয়ী নন।'

জানা গেছে, গত বছর ১৩ ডিসেম্বর ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস ছাদেক। এতে চেয়ারম্যান পদটি শূন্য হয়।