করোনাভাইরাস: আইসোলেশনে করণীয় ৭টি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
০৯ জুলাই ২০২০, ১১:১২ পিএম | আপডেট: ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৫৮ পিএম
জীবনযাপন ডেস্ক:
করোনা টেস্টে নেগেটিভ না আসা পর্যন্ত আইসোলেশনেই থাকতে হয় লক্ষণ ও উপসর্গ থাকা রোগীদের। কিন্তু আইসোলেশনে থাকার সময় এমন নানা ধরণের উপসর্গ নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় ভোগেন অনেকে। জানতে চান যে, এসব উপসর্গ থাকলে কী করা উচিত? আইসোলেশনে কিভাবে থাকা উচিত?
বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোভিড রোগীদের চিকিৎসা দিচ্ছেন ডা. লুবনা আফরোজ ইভা। তিনি বলেন, নমুনা পরীক্ষায় পজিটিভ বা নেগেটিভ যাই আসুক না কেন করোনা সংক্রমণের এই সময়টাতে কারো মধ্যে কোভিডের মতো উপসর্গ থাকলে তার অবশ্যই আইসোলেশনে থাকা উচিত।
একই ধরণের তথ্য দিয়েছেন আইইডিসিআর এর একজন উপদেষ্টা ডা. মুশতাক হোসেনও। তিনি বলেন, সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে আইসোলেশনে থাকার বিকল্প নেই। ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, কোভিডের উপসর্গ হিসেবে যদি কারো জ্বর থাকে তাহলে সেটি সেরে যাওয়ার পর, কোনো ধরণের ওষুধ সেবন ছাড়া যদি তিনি পরপর তিন দিন সুস্থ বোধ করেন, স্বাভাবিক থাকেন তাহলে ধরে নিতে হবে যে তিনি করোনামুক্ত। তার যদি অন্য কোনো শারীরিক সমস্যা না থাকে তাহলে তিনি নিশ্চিত হতে পারেন। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গাইডলাইন অনুযায়ী, যদি তার শারীরিক অন্য কোনো সমস্যা না থাকে তাকে ১৪ দিন পর করোনামুক্ত হিসেবে গণ্য করা হবে বলেও জানান তিনি।
১. পুরো দিনের একটি রুটিন তৈরি করা:
আইসোলেশনে থাকার সময় সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর থেকে শুরু করে ঘুমাতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত কী কী করবেন তার একটি রুটিন বা তালিকা তৈরি করুন এবং মেনে চলার চেষ্টা করুন। খাওয়া, ঘুম, শরীর চর্চা, বিনোদন মূলক কাজ কখন কত সময় ধরে করবেন তার আলাদা আলাদা তালিকা তৈরি করা যেতে পারে।
২. মনোবল শক্ত রাখা:
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ প্রকাশ পেলে অনেকেই ঘাবড়ে যান। মনোবল হারিয়ে ফেলেন। তবে চিকিৎসকরা বলছেন, মনোবল না হারালে এবং মানসিকভাবে শক্ত থাকাই এসব লক্ষণ থেকে সেরে ওঠার প্রাথমিক শর্ত।
ডা. লুবনা আফরোজ ইভা এবং ডা. মুশতাক হোসেন উভয়েই বলেন, যারা কোভিডের উপসর্গে ভুগছে এবং তার হাসপাতালে যেতে হয়নি বরং বাসায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন, তাহলে বুঝতে হবে যে তার সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কারণ তার মধ্যে মৃদু সংক্রমণ হয়েছে। তার সংক্রমণ তীব্র নয়।
তাঁরা বলেন, বাসায় থাকলে যেসব উপসর্গ দেখা দেয় তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে জ্বর, সারা গায়ে ব্যথা, বমি, পাতলা পায়খানা, স্বাদ ও গন্ধ না পাওয়া ইত্যাদি। এসময় মানসিকভাবে শক্ত থাকা বা মন ভাল থাকা মানে হচ্ছে স্ট্রেস হচ্ছে না, স্ট্রেস মানে হচ্ছে এটি শরীরের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তাই স্ট্রেস থেকে মুক্ত থাকা মানে হচ্ছে সুস্থতার দিকে একটা পয়েন্ট এগিয়ে থাকা।
চিকিৎসকরা বলছেন, বাংলাদেশে তরুণদের মধ্যে কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুহার অনেক কম। একই তথ্য দিচ্ছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংখ্যাও। সংস্থাটির হিসাবে, বাংলাদেশে কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করাদের মধ্যে বেশিরভাগেরই বয়স ৫০ বছরের ঊর্ধ্বে।অন্যান্যদের মধ্যে আগে থেকেই স্বাস্থ্য জটিলতা না থাকলে তাদেরও সুস্থ হওয়ার হার বেশি। তাই কোভিড হলেই যে কেউ মারা যাবে সেটি চিন্তা না করে মনোবল দৃঢ় রাখতে হবে।
এ বিষয়ে আইইডিসিআর এর উপদেষ্টা ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, আইসোলেশনে থাকার সময় কোভিড সংক্রান্ত খবর না দেখাই ভাল বরং মন ভাল থাকে এমন সব ইতিবাচক ও বিনোদনধর্মী সংবাদ পড়া ও দেখা উচিত।
৩. পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম নেয়া:
চিকিৎসকরা বলছেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে এবং শরীরের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে ঘুমের বিকল্প নেই। সেক্ষেত্রে আইসোলেশনের থাকার সময় একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো দরকার। সেই সাথে দুপুরে এক ঘণ্টা ঘুমিয়ে নেয়া যেতে পারে। তবে কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার কারণে অনেকেরই শরীর অনেক সময় বেশি দুর্বল হয়ে পড়ে। সেক্ষেত্রে তার বেশি ঘুমানোর দরকার হতে পারে।
অনেকে অনেক বেশি দুর্বল হয়ে যাচ্ছে, অনেক বেশি কষ্ট পাচ্ছে, বিশেষ করে প্রথম ৬-৭ দিন। সেক্ষেত্রে সে বেশি ঘুমাতে পারে। কোনো সমস্যা নেই, বলেন ডা. লুবনা আফরোজা।
তবে আইসোলেশনে যেহেতু একটি ঘরের মধ্যেই বন্দী থাকতে হয় তাই বিশ্রাম নেয়ার জন্য সারাক্ষণ যাতে বিছানাতেই থাকা না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। রাত এগারোটা থেকে বারটার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা।
অনেকে সারা রাত জেগে মুভি দেখে সারা দিন ঘুমায়। এটা একেবারেই ঠিক না। বিশেষ করে এই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার উপসর্গ থাকলে সেটি বেশি ক্ষতিকর। তিনি বলেন, আমাদের শরীরে হরমোনাল ব্যালেন্স রক্ষা করার জন্য রাতের ঘুমটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে তো আরো বেশি।
আইসোলেশনে থাকার সময় যাদের মনে হয় যে ঘুমের মধ্যে শ্বাস কষ্ট হচ্ছে যার কারণে ঘুম ভেঙ্গে যাচ্ছে তাদের ক্ষেত্রে চিকিৎসকরা বলছেন যে, করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কের কারণে অনেক সময় এমনটা মনে হতে পারে।
সেক্ষেত্রে পরামর্শ হিসেবে ডা. লুবনা আফরোজা বলেন, যেকোনো এক দিকে বেশিক্ষণ শুয়ে থাকা যাবে না। বার বার ডানে-বামে কাত হয়ে শুতে হবে। মাঝে মাঝে উপুড় হয়েও শুয়ে থাকা ভাল। তবে কোভিডের উপসর্গ থাকলে চিৎ হয়ে শুয়ে না থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, আমরা যখন চিৎ হয়ে ঘুমাই আমাদের শরীর রিল্যাক্স হয়ে যায়। ফলে আমাদের জিহ্বা এবং অন্যান্য মাংসপেশি কিছুটা পিছিয়ে যায়। যার কারণে শ্বাসনালী বন্ধ হয়ে যায় এবং শ্বাসকষ্টের মতো মনে হয় ও ঘুম ভেঙে যায়। যারা বয়স্ক এবং মেদবহুল দেহের অধিকারী তাদের ক্ষেত্রে এই জটিলতা দেখা দেয় এবং কোভিডের সময় সেটি আরো ভাল ভাবে বুঝতে পারে। এজন্য বার বার পাশ ফিরে ঘুমানোর পরামর্শ দেয়া হয়।
এ বিষয়ে ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, আইসোলেশন এমন ঘরে নেয়া উচিত যেখানে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস আছে এবং বাতাস আসা যাওয়ার ব্যবস্থা আছে। বদ্ধ ঘরে আইসোলেশনে যাওয়া ঠিক নয় বলেও মনে করেন তিনি।
৪. পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবার খাওয়া:
কোভিডে আক্রান্ত হলে সব ধরণের স্বাভাবিক খাবার বেশি বেশি খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, এ সময় পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে যাতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সবল হয়। অনেকে কোভিডের উপসর্গ থাকলে বেশি বেশি গরম পানি, চা, সুপ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
এ বিষয়ে ডা. লুবনা আফরোজ বলেন, রোগী যে খাবার খেয়ে উপশম বোধ করে এমন সব খাবার তাকে খেতে দেয়া যেতে পারে। ‘গলা ব্যথা বা গলায় খুসখুস করলে, ভারী হয়ে থাকলে বা গলায় কিছু জমে আছে এমন অনুভূতি থাকলে গরম পানি খেলে বা গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করলে আরাম বোধ হয়। সেটি করা যেতে পারে। তবে এটা মনে করার কোন কারণ নেই যে গরম পানি বা চা খেলেই কোভিড ভাল হয়ে যাবে। এ ধরণের কোন গবেষণা বা প্রমাণ নেই, বলেন ডা. লুবনা আফরোজ।
৫. ব্যায়াম করা:
আইসোলেশনে থাকার সময় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করতে শরীর চর্চা করা যেতে পারে বলে জানান চিকিৎসকরা। তবে এ সময় ভারী কোন ব্যায়াম না করার পরামর্শ দিয়েছেন আইইডিসিআর এর উপদেষ্টা ডা. মুশতাক হোসেন। তিনি বলেন, শারীরিক অবস্থার সাথে সঙ্গতি রেখে শরীরটাকে সচল রাখার জন্য তাকে হালকা ব্যায়াম করতে হবে। তবে যেহেতু এ সময় জ্বর থাকে তাই ভারী ব্যায়াম এড়িয়ে চলতে হবে।
এছাড়া ফুসফুসকে সুস্থ ও সবল রাখতে শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করারও পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
৬. রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ পর্যবেক্ষণ:
রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে গেলে শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। আর সেটি মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছালে হাসপাতালে ভর্তি করানোর প্রয়োজন হতে পারে। সেকারণে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ ঠিক আছে কিনা তা পর্যবেক্ষণের পরামর্শ দেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
এ বিষয়ে ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ বোঝা যায় পালস অক্সিমিটার নামে যন্ত্রের সাহায্যে। সম্ভব হলে এই যন্ত্র সংগ্রহ করে অক্সিজেনের পরিমাণ নিয়মিত পর্যবেক্ষণে রাখা যেতে পারে।
মুশতাক হোসেন জানান, ৯০ এর উপরে হলে তা খুবই স্বাভাবিক। এর নিচে একবার বা দুই বার নামতে পারে। কিন্তু এটা অব্যাহতভাবে ৯০ এর নিচে থাকলে বুঝতে হবে যে তার রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কমে গেছে এবং তাকে তখন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
তবে পালস অক্সিমিটার যন্ত্র ছাড়া বোঝাটা বেশ কঠিন। তবে কিছু উপসর্গ খেয়াল করা যেতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে, শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়া, অনেক বেশি দুর্বল অনুভব করা। তবে জ্বরের কারণেও অনেক সময় দুর্বলতা বাড়ে। তবে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে গেলে দুর্বলতা স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি হবে।
স্বাভাবিক অবস্থায় শ্বাসপ্রশ্বাসের গতি থাকে মিনিটে ১২-১৮ টা। কিন্তু ওই সময়ে হয়ে যায় ২৮-৩০, বলেন ডা. লুবনা আফরোজ।
৭. চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া:
যেহেতু করোনাভাইরাসের এখনো কোনো ধরণের প্রতিষেধক বা ওষুধ নেই তাই এর চিকিৎসায় মূলত হয় উপসর্গ ভিত্তিক। যাদের জ্বর রয়েছে তাদেরকে জ্বরের ওষুধ দেয়া যেতে পারে, কাশি থাকলে কাশির ওষুধ। জ্বর বেশি হলে এক সাথে দুটো ওষুধ খাওয়া যেতে পারে, বলেন ডা. লুবনা আফরোজ। যাদের অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন ডায়াবেটিক বা উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে, বয়স বেশি তাদের ক্ষেত্রে এ ধরণের উপসর্গ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সতর্কতা নিতে হবে।
ডা. লুবনা আফরোজ বলেন, করোনাভাইরাসে জটিলতাগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে রক্তে জমাট বেধে যাওয়া। সেক্ষেত্রে সেটি যাতে না হয় তার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনে ওষুধ খেতে হবে। (সূত্র: আমার সংবাদ)
বিভাগ : জীবনযাপন
- রেডি টু কুক মৎস্যপণ্য উৎপাদন গবেষণা আরও জোরদার করতে হবে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
- নরসিংদীতে পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ এসোসিয়েশনের আহবায়ক কমিটি গঠন
- নরসিংদীতে সততা চর্চার অভ্যাস গড়তে শিক্ষার্থীদের বিতর্ক প্রতিযোগিতা
- বেলাবতে অনুপস্থিতিসহ দুর্নীতির অভিযোগে কলেজ অধ্যক্ষের অপসারণ দাবি
- মাধবদীতে জুট ব্যবসা নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৩
- এক দফার আন্দোলন শুধু দুই মাসের নয়, ১৬ বছরের আন্দোলন: খায়রুল কবির খোকন
- নরসিংদীতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জেলা বিএনপির বর্ণাঢ্য র্যালি
- স্ত্রীর সঙ্গে কলহের জেরে ট্রেনের নীচে ঝাঁপ দিয়ে স্বামীর আত্মহত্যা
- যক্ষ্মারোগ নিয়ন্ত্রণে সাংবাদিকদের ভূমিকা শীর্ষক মতবিনিময়
- আওয়ামী লীগ ভেবেছিল তারা চিরকাল ক্ষমতায় থাকবে: খায়রুল কবির খোকন
- রেডি টু কুক মৎস্যপণ্য উৎপাদন গবেষণা আরও জোরদার করতে হবে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
- নরসিংদীতে পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ এসোসিয়েশনের আহবায়ক কমিটি গঠন
- নরসিংদীতে সততা চর্চার অভ্যাস গড়তে শিক্ষার্থীদের বিতর্ক প্রতিযোগিতা
- বেলাবতে অনুপস্থিতিসহ দুর্নীতির অভিযোগে কলেজ অধ্যক্ষের অপসারণ দাবি
- মাধবদীতে জুট ব্যবসা নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৩
- এক দফার আন্দোলন শুধু দুই মাসের নয়, ১৬ বছরের আন্দোলন: খায়রুল কবির খোকন
- নরসিংদীতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জেলা বিএনপির বর্ণাঢ্য র্যালি
- স্ত্রীর সঙ্গে কলহের জেরে ট্রেনের নীচে ঝাঁপ দিয়ে স্বামীর আত্মহত্যা
- যক্ষ্মারোগ নিয়ন্ত্রণে সাংবাদিকদের ভূমিকা শীর্ষক মতবিনিময়
- আওয়ামী লীগ ভেবেছিল তারা চিরকাল ক্ষমতায় থাকবে: খায়রুল কবির খোকন