রাতে হর্ন বাজানোয় নিষেধাজ্ঞা
১৭ ডিসেম্বর ২০১৭, ০৪:৫৪ এএম | আপডেট: ৩১ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:০৫ পিএম
 
                    
                                        নিজস্ব প্রতিবেদক
রাতে রাজধানীর আবাসিক এলাকায় হর্ন বাজানো যাবে না। এর উপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন হাই কোর্ট। এছাড়াও আবাসিক ও ভিআইপি এলাকায় রাত ১০টার পর ২০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে গাড়ি চালানোর কথা বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে স্কুল, কলেজ, হাসপাতালের পাশ দিয়ে চলার সময় হর্ন বাজানোও নিষিদ্ধ করেছে আদালত। দেশে হাইড্রোলিক হর্নের উৎপাদন বন্ধেরও নির্দেশনা এসেছে হাই কোর্টের এই আদেশে।
 এ বিষয়ে হাই কোর্টের দেওয়া আগের একটি আদেশের ধারাবাহিকতায় বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ’র বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেয়।
রিট আবেদনকারী আইনজীবী মনজিল মোরসেদ পরে সাংবাদিকদের বলেন,  হর্ন বাজানো ও গতি নিয়ন্ত্রণ এবং উৎপাদন বন্ধের বিষয়ে মাঠ পর্যায়ে যারা কাজ করছেন,তাদের জন্য এ বিষয়ে নির্দেশনা জারি করতে বলা হয়েছে স্বরাষ্ট্র সচিব ও পুলিশ মহা পরিদর্শককে। এসব নির্দেশনা বাস্তবায়নের অগ্রগতি জানিয়ে তাদের প্রতিবেদন দিতে বলেছে আদালত।
আদালতের এই নির্দেশনা পালনে ঢাকার কাকরাইল-মগবাজার হয়ে ময়মনসিংহ রোড এবং শাহবাগ-সায়েন্স ল্যাবেরেটরি হয়ে গাবতলী রোডে সার্ভিলেন্স টিম (তদারক দল) গঠনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আগামী ২ ফেব্রুয়ারি বিষয়টি আবার শুনানিতে আসবে।
 
এর আগে গত ২৩ আগস্ট এই রিট আবেদনের শুনানি করে রুল দেয় হাই কোর্ট। হাইড্রোলিক হর্ন বন্ধে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং সারা দেশে হাইড্রোলিক হর্নের র্যবহার বন্ধের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না- তা জানতে চাওয়া হয় ওই রুলে।
স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশের আইজিপি, হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি, ডিএমপি কমিশনার, ট্রাফিকের যুগ্ম কমিশনার, বিআরটিএ-এর চেয়ারম্যান, ঢাকার ট্রাফিকের চার ডিসিসহ ২০ জন বিবাদীর কাছে রুলের জবাব চায় হাই কোর্ট।
সেই সঙ্গে রাজধানীতে চলাচলকারী যানবাহনে হাইড্রোলিক হর্নের ব্যবহার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বন্ধ করা, ২৭ অগাস্টের পরও কোনো গাড়িতে হাইড্রোলিক হর্ন থাকলে সে গাড়ি জব্দ করা এবং হাইড্রোলিক হর্নের আমদানি বন্ধ এবং বাজারে যেসব হর্ন রয়েছে, তা জব্দের নির্দেশ দেয় হাই কোর্টের এই বেঞ্চ। ওই আদেশে হাই কোর্ট দুই সপ্তাহের মধ্যে হাইড্রোলিক হর্নের আমদানি ও ব্যবহার নিষিদ্ধের আদেশ বাস্তবায়নের অগ্রগতি জানিয়ে প্রতিবেদন দিতে বলেছিল। এর প্রেক্ষিতে গত ৮ অক্টোবর প্রতিবেদন দাখিল করে ঢাকা মহানগর পুলিশসহ (ডিএমপি) সংশ্লিষ্টরা।
ওই প্রতিবেদন পাওয়ার পর রাজধানীর পাশাপাশি সারা দেশেই হাইড্রোলিক হর্নের ব্যবহার বন্ধের নির্দেশ দেয় হাই কোর্ট। সেইসঙ্গে ১৯৯৭ সালের পরিবেশ সংরক্ষণ বিধি এবং ২০০৬ সালের শব্দ দূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধি অনুসারে নির্ধারিত মাত্রার বেশি শব্দ নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ এবং শব্দ দূষণকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে নজরদারির নির্দেশ দেওয়া হয়। বুধবার সেই রিট মামলার শুনানিতেই হাই কোর্টের নতুন নির্দেশনা এল।
এ বিষয়ে হাই কোর্টের দেওয়া আগের একটি আদেশের ধারাবাহিকতায় বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ’র বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেয়।
রিট আবেদনকারী আইনজীবী মনজিল মোরসেদ পরে সাংবাদিকদের বলেন,  হর্ন বাজানো ও গতি নিয়ন্ত্রণ এবং উৎপাদন বন্ধের বিষয়ে মাঠ পর্যায়ে যারা কাজ করছেন,তাদের জন্য এ বিষয়ে নির্দেশনা জারি করতে বলা হয়েছে স্বরাষ্ট্র সচিব ও পুলিশ মহা পরিদর্শককে। এসব নির্দেশনা বাস্তবায়নের অগ্রগতি জানিয়ে তাদের প্রতিবেদন দিতে বলেছে আদালত।
আদালতের এই নির্দেশনা পালনে ঢাকার কাকরাইল-মগবাজার হয়ে ময়মনসিংহ রোড এবং শাহবাগ-সায়েন্স ল্যাবেরেটরি হয়ে গাবতলী রোডে সার্ভিলেন্স টিম (তদারক দল) গঠনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আগামী ২ ফেব্রুয়ারি বিষয়টি আবার শুনানিতে আসবে।
 
এর আগে গত ২৩ আগস্ট এই রিট আবেদনের শুনানি করে রুল দেয় হাই কোর্ট। হাইড্রোলিক হর্ন বন্ধে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং সারা দেশে হাইড্রোলিক হর্নের র্যবহার বন্ধের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না- তা জানতে চাওয়া হয় ওই রুলে।
স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশের আইজিপি, হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি, ডিএমপি কমিশনার, ট্রাফিকের যুগ্ম কমিশনার, বিআরটিএ-এর চেয়ারম্যান, ঢাকার ট্রাফিকের চার ডিসিসহ ২০ জন বিবাদীর কাছে রুলের জবাব চায় হাই কোর্ট।
সেই সঙ্গে রাজধানীতে চলাচলকারী যানবাহনে হাইড্রোলিক হর্নের ব্যবহার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বন্ধ করা, ২৭ অগাস্টের পরও কোনো গাড়িতে হাইড্রোলিক হর্ন থাকলে সে গাড়ি জব্দ করা এবং হাইড্রোলিক হর্নের আমদানি বন্ধ এবং বাজারে যেসব হর্ন রয়েছে, তা জব্দের নির্দেশ দেয় হাই কোর্টের এই বেঞ্চ। ওই আদেশে হাই কোর্ট দুই সপ্তাহের মধ্যে হাইড্রোলিক হর্নের আমদানি ও ব্যবহার নিষিদ্ধের আদেশ বাস্তবায়নের অগ্রগতি জানিয়ে প্রতিবেদন দিতে বলেছিল। এর প্রেক্ষিতে গত ৮ অক্টোবর প্রতিবেদন দাখিল করে ঢাকা মহানগর পুলিশসহ (ডিএমপি) সংশ্লিষ্টরা।
ওই প্রতিবেদন পাওয়ার পর রাজধানীর পাশাপাশি সারা দেশেই হাইড্রোলিক হর্নের ব্যবহার বন্ধের নির্দেশ দেয় হাই কোর্ট। সেইসঙ্গে ১৯৯৭ সালের পরিবেশ সংরক্ষণ বিধি এবং ২০০৬ সালের শব্দ দূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধি অনুসারে নির্ধারিত মাত্রার বেশি শব্দ নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ এবং শব্দ দূষণকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে নজরদারির নির্দেশ দেওয়া হয়। বুধবার সেই রিট মামলার শুনানিতেই হাই কোর্টের নতুন নির্দেশনা এল।
                    
                 এ বিষয়ে হাই কোর্টের দেওয়া আগের একটি আদেশের ধারাবাহিকতায় বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ’র বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেয়।
রিট আবেদনকারী আইনজীবী মনজিল মোরসেদ পরে সাংবাদিকদের বলেন,  হর্ন বাজানো ও গতি নিয়ন্ত্রণ এবং উৎপাদন বন্ধের বিষয়ে মাঠ পর্যায়ে যারা কাজ করছেন,তাদের জন্য এ বিষয়ে নির্দেশনা জারি করতে বলা হয়েছে স্বরাষ্ট্র সচিব ও পুলিশ মহা পরিদর্শককে। এসব নির্দেশনা বাস্তবায়নের অগ্রগতি জানিয়ে তাদের প্রতিবেদন দিতে বলেছে আদালত।
আদালতের এই নির্দেশনা পালনে ঢাকার কাকরাইল-মগবাজার হয়ে ময়মনসিংহ রোড এবং শাহবাগ-সায়েন্স ল্যাবেরেটরি হয়ে গাবতলী রোডে সার্ভিলেন্স টিম (তদারক দল) গঠনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আগামী ২ ফেব্রুয়ারি বিষয়টি আবার শুনানিতে আসবে।
 
এর আগে গত ২৩ আগস্ট এই রিট আবেদনের শুনানি করে রুল দেয় হাই কোর্ট। হাইড্রোলিক হর্ন বন্ধে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং সারা দেশে হাইড্রোলিক হর্নের র্যবহার বন্ধের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না- তা জানতে চাওয়া হয় ওই রুলে।
স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশের আইজিপি, হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি, ডিএমপি কমিশনার, ট্রাফিকের যুগ্ম কমিশনার, বিআরটিএ-এর চেয়ারম্যান, ঢাকার ট্রাফিকের চার ডিসিসহ ২০ জন বিবাদীর কাছে রুলের জবাব চায় হাই কোর্ট।
সেই সঙ্গে রাজধানীতে চলাচলকারী যানবাহনে হাইড্রোলিক হর্নের ব্যবহার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বন্ধ করা, ২৭ অগাস্টের পরও কোনো গাড়িতে হাইড্রোলিক হর্ন থাকলে সে গাড়ি জব্দ করা এবং হাইড্রোলিক হর্নের আমদানি বন্ধ এবং বাজারে যেসব হর্ন রয়েছে, তা জব্দের নির্দেশ দেয় হাই কোর্টের এই বেঞ্চ। ওই আদেশে হাই কোর্ট দুই সপ্তাহের মধ্যে হাইড্রোলিক হর্নের আমদানি ও ব্যবহার নিষিদ্ধের আদেশ বাস্তবায়নের অগ্রগতি জানিয়ে প্রতিবেদন দিতে বলেছিল। এর প্রেক্ষিতে গত ৮ অক্টোবর প্রতিবেদন দাখিল করে ঢাকা মহানগর পুলিশসহ (ডিএমপি) সংশ্লিষ্টরা।
ওই প্রতিবেদন পাওয়ার পর রাজধানীর পাশাপাশি সারা দেশেই হাইড্রোলিক হর্নের ব্যবহার বন্ধের নির্দেশ দেয় হাই কোর্ট। সেইসঙ্গে ১৯৯৭ সালের পরিবেশ সংরক্ষণ বিধি এবং ২০০৬ সালের শব্দ দূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধি অনুসারে নির্ধারিত মাত্রার বেশি শব্দ নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ এবং শব্দ দূষণকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে নজরদারির নির্দেশ দেওয়া হয়। বুধবার সেই রিট মামলার শুনানিতেই হাই কোর্টের নতুন নির্দেশনা এল।
এ বিষয়ে হাই কোর্টের দেওয়া আগের একটি আদেশের ধারাবাহিকতায় বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ’র বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেয়।
রিট আবেদনকারী আইনজীবী মনজিল মোরসেদ পরে সাংবাদিকদের বলেন,  হর্ন বাজানো ও গতি নিয়ন্ত্রণ এবং উৎপাদন বন্ধের বিষয়ে মাঠ পর্যায়ে যারা কাজ করছেন,তাদের জন্য এ বিষয়ে নির্দেশনা জারি করতে বলা হয়েছে স্বরাষ্ট্র সচিব ও পুলিশ মহা পরিদর্শককে। এসব নির্দেশনা বাস্তবায়নের অগ্রগতি জানিয়ে তাদের প্রতিবেদন দিতে বলেছে আদালত।
আদালতের এই নির্দেশনা পালনে ঢাকার কাকরাইল-মগবাজার হয়ে ময়মনসিংহ রোড এবং শাহবাগ-সায়েন্স ল্যাবেরেটরি হয়ে গাবতলী রোডে সার্ভিলেন্স টিম (তদারক দল) গঠনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আগামী ২ ফেব্রুয়ারি বিষয়টি আবার শুনানিতে আসবে।
 
এর আগে গত ২৩ আগস্ট এই রিট আবেদনের শুনানি করে রুল দেয় হাই কোর্ট। হাইড্রোলিক হর্ন বন্ধে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং সারা দেশে হাইড্রোলিক হর্নের র্যবহার বন্ধের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না- তা জানতে চাওয়া হয় ওই রুলে।
স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশের আইজিপি, হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি, ডিএমপি কমিশনার, ট্রাফিকের যুগ্ম কমিশনার, বিআরটিএ-এর চেয়ারম্যান, ঢাকার ট্রাফিকের চার ডিসিসহ ২০ জন বিবাদীর কাছে রুলের জবাব চায় হাই কোর্ট।
সেই সঙ্গে রাজধানীতে চলাচলকারী যানবাহনে হাইড্রোলিক হর্নের ব্যবহার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বন্ধ করা, ২৭ অগাস্টের পরও কোনো গাড়িতে হাইড্রোলিক হর্ন থাকলে সে গাড়ি জব্দ করা এবং হাইড্রোলিক হর্নের আমদানি বন্ধ এবং বাজারে যেসব হর্ন রয়েছে, তা জব্দের নির্দেশ দেয় হাই কোর্টের এই বেঞ্চ। ওই আদেশে হাই কোর্ট দুই সপ্তাহের মধ্যে হাইড্রোলিক হর্নের আমদানি ও ব্যবহার নিষিদ্ধের আদেশ বাস্তবায়নের অগ্রগতি জানিয়ে প্রতিবেদন দিতে বলেছিল। এর প্রেক্ষিতে গত ৮ অক্টোবর প্রতিবেদন দাখিল করে ঢাকা মহানগর পুলিশসহ (ডিএমপি) সংশ্লিষ্টরা।
ওই প্রতিবেদন পাওয়ার পর রাজধানীর পাশাপাশি সারা দেশেই হাইড্রোলিক হর্নের ব্যবহার বন্ধের নির্দেশ দেয় হাই কোর্ট। সেইসঙ্গে ১৯৯৭ সালের পরিবেশ সংরক্ষণ বিধি এবং ২০০৬ সালের শব্দ দূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধি অনুসারে নির্ধারিত মাত্রার বেশি শব্দ নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ এবং শব্দ দূষণকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে নজরদারির নির্দেশ দেওয়া হয়। বুধবার সেই রিট মামলার শুনানিতেই হাই কোর্টের নতুন নির্দেশনা এল।বিভাগ : নরসিংদীর খবর
- নরসিংদীতে খেলাফত মজলিস প্রার্থী মহিউদ্দিন জামিলের মতবিনিময়
- নরসিংদীতে ৩ অবৈধ কারখানার কার্যক্রম বন্ধ করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর
- দখলবাজ-চাঁদাবাজ-সন্ত্রাসীরা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না :নরসিংদীতে রহুল কবির রিজভী
- হালদা নদী রক্ষায় গেজেট পরিবর্তন করা হবে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
- এক-এগারো বাংলাদেশে আর আসবে না: ড. আব্দুল মঈন খান
- মাধবদীতে যাত্রীবাহি বাসের ধাক্কায় ইজিবাইকের চালকসহ নিহত-৩
- ঘুমন্ত স্ত্রী-সন্তানদের শরীরে পেট্রোল ঢেলে আগুন, দগ্ধ ৬
- নরসিংদীতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালন
- নরসিংদীর প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠ খেলার উপযোগী করার নির্দেশ
- শিবপুরে বেগম খালেদা জিয়া ও মনজুর এলাহীর রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল
- নরসিংদীতে খেলাফত মজলিস প্রার্থী মহিউদ্দিন জামিলের মতবিনিময়
- নরসিংদীতে ৩ অবৈধ কারখানার কার্যক্রম বন্ধ করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর
- দখলবাজ-চাঁদাবাজ-সন্ত্রাসীরা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না :নরসিংদীতে রহুল কবির রিজভী
- হালদা নদী রক্ষায় গেজেট পরিবর্তন করা হবে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
- এক-এগারো বাংলাদেশে আর আসবে না: ড. আব্দুল মঈন খান
- মাধবদীতে যাত্রীবাহি বাসের ধাক্কায় ইজিবাইকের চালকসহ নিহত-৩
- ঘুমন্ত স্ত্রী-সন্তানদের শরীরে পেট্রোল ঢেলে আগুন, দগ্ধ ৬
- নরসিংদীতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালন
- নরসিংদীর প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠ খেলার উপযোগী করার নির্দেশ
- শিবপুরে বেগম খালেদা জিয়া ও মনজুর এলাহীর রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল
                        
                            এই বিভাগের আরও 
                        
                    
                     
                         
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                    