ব্লগার ও লেখক অভিজিৎ হত্যা মামলায় ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১, ০২:৫৬ পিএম | আপডেট: ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৩:১৫ এএম

নিজস্ব প্রতিবেদক:
ব্লগার ও লেখক অভিজিৎ রায় হত্যা মামলায় নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের (এবিটি) ৫ সদস্যকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছেন ট্রাইব্যুনাল। আর শফিউর রহমান ফরাবীকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবুর রহমানের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। ১২টা ১০ মিনিটে বিচারক আদালতে আসেন। রায় পড়া শুরু করেন ১২টা ১২ মিনিটে। রায় পড়ার সময় মনোযোগ দিয়ে শুনছিলেন কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা ৪ জঙ্গি।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলো, বরখাস্তকৃত মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক জিয়া, আকরাম হোসেন ওরফে হাসিব ওরফে আবির ওরফে আদনান ওরফে আবদুল্লাহ, আবু সিদ্দিক সোহেল, মোজাম্মেল হুসাইন ওরফে সায়মন, আরাফাত রহমান সাজ্জাদ ওরফে শামস্। মেজর জিয়া এবং আকরাম হোসেন পলাতক রয়েছে। অপর চার আসামি কারাগারে আছেন।
এর আগে আজ সকাল ১০ টায় কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে চার আসামিকে আদালতের হাজত খানায় আনা হয়। এর পর ১১ টা ৩০ মিনিটে তাদের আদালতে হাজির করে। দুপুর ১২ টায় বিচারক রায় পড়া শুরু করেন। পলাতক দুই আসামি ছাড়া বাকি চার আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত ৪ ফেব্রুয়ারি ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবুর রহমান রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য ১৬ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন। গত ২১ জানুয়ারি সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। মামলায় ৩৪ জন সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময় ২৮ জন সাক্ষ্য দেন।
২০১৯ সালের ১ আগস্ট ৬ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবুর রহমান। ওই বছরের ১১ এপ্রিল ট্রাইব্যুনাল অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন।
২০১৯ সালের ২৮ অক্টোবর অভিজিতের বাবা অধ্যাপক অজয় রায়ের সাক্ষ্যগ্রহণের মধ্য দিয়ে এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। গত ২১ জানুয়ারি সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। মামলায় ৩৪ জন সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময় ২৮ জন সাক্ষ্য দেন।
২০১৫ সালে ২৭ ফেব্রুয়ারি অভিজিতের বাবা বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অজয় রায় শাহবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি রাত সোয়া ৯টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টিএসসি এলাকায় সন্ত্রাসীরা কুপিয়ে জখম করে। আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে ওইদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। ২৭ ফেব্রুয়ারি অভিজিতের বাবা বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অজয় রায় শাহবাগ থানায় হত্যা মামলা করেন।
বিভাগ : বাংলাদেশ
- রায়পুরায় বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল দুই মোটরসাইকেল আরোহীর
- কৃষকের চেয়ে বড় প্রাইভেট সেক্টর আর কি হতে পারে :মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
- পলাশে গাছের সাথে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় ইউপি সদস্য নিহত
- শিবপুরে নিখোঁজের পরদিন ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
- বারৈচায় মহাসড়কের সেতুর নীচে পড়েছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
- জামায়াত নেতার মুক্তি ও নিবন্ধন ফিরিয়ে দেয়ার দাবিতে নরসিংদীতে বিক্ষোভ সমাবেশ
- মনোহরদীতে প্রতিবেশির বাড়ির পাশে পড়েছিল ব্যবসায়ীর বিবস্ত্র মরদেহ
- নির্বাচনে পেশি শক্তি আর কালো টাকার খেলা চলবে না :ডা. শফিকুর রহমান
- অবস্থান কর্মসূচীতে নরসিংদী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা
- নরসিংদীতে ২৫ বছর পর জামায়াতে ইসলামীর বিশাল জনসভার প্রস্তুতি
- রায়পুরায় বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল দুই মোটরসাইকেল আরোহীর
- কৃষকের চেয়ে বড় প্রাইভেট সেক্টর আর কি হতে পারে :মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
- পলাশে গাছের সাথে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় ইউপি সদস্য নিহত
- শিবপুরে নিখোঁজের পরদিন ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
- বারৈচায় মহাসড়কের সেতুর নীচে পড়েছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
- জামায়াত নেতার মুক্তি ও নিবন্ধন ফিরিয়ে দেয়ার দাবিতে নরসিংদীতে বিক্ষোভ সমাবেশ
- মনোহরদীতে প্রতিবেশির বাড়ির পাশে পড়েছিল ব্যবসায়ীর বিবস্ত্র মরদেহ
- নির্বাচনে পেশি শক্তি আর কালো টাকার খেলা চলবে না :ডা. শফিকুর রহমান
- অবস্থান কর্মসূচীতে নরসিংদী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা
- নরসিংদীতে ২৫ বছর পর জামায়াতে ইসলামীর বিশাল জনসভার প্রস্তুতি